ওয়াই-ফাই হ্যাক করে আপনার তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে হ্যাকররা, বুঝবেন যেভাবে। - ভোরের সময় অনলাইন ওয়াই-ফাই হ্যাক করে আপনার তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে হ্যাকররা, বুঝবেন যেভাবে।

বেকিং নিউজ

[getTicker results="10" label="random" type="ticker"]

Header Adds


ওয়াই-ফাই হ্যাক করে আপনার তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে হ্যাকররা, বুঝবেন যেভাবে।



সময়ের সঙ্গে বাড়ছে ডিজিটাল দুনিয়ার সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ। আর পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সাইবার হামলা। সে ধারাবাহিকতায় প্রায় সময়ে ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক হ্যাক অভিযোগ শোনা যায়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে কম্পিউটারের পাশাপাশি এখন বাসায় বা অফিসে থাকা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কও হ্যাক করা সম্ভব। বিশেষ করে বাসায় থাকা ওয়াই-ফাইয়ে বেশি হামলা হয়। হ্যাক করার পর হামলাকারী চাইলে যেকোনো ডিভাইসের তথ্য হাতিয়ে নিতে পারবে। বাসায় বা অফিসে থাকা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক হ্যাক হয়েছে কিনা সেটি বোঝার জন্য বেশকিছু বিষয়ের তথ্য উঠে এসেছে টেকমিডিয়ার প্রতিবেদনে। এগুলো হলো:নেটওয়ার্কে অপরিচিত কোনো ডিভাইস থাকা বা নতুন আইপি: ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক সেটআপের জন্য রাউটার ব্যবহার করতে হয়। সেখানে ব্যবহারকারীর আইপি ঠিকানা থাকে।,


নেটওয়ার্ক হ্যাক হলে সেখানে নতুন ডিভাইস ও আইপি ঠিকানা দেখা যাবে। এ ঠিকানা থেকে ব্যবহারকারীর ডিভাইসে প্রবেশের মাধ্যমে তথ্য হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা হতে পারে। তাই নতুন ডিভাইস বা আইপি ঠিকানার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। ইন্টারনেটের গতি কমে যাওয়া: ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক হ্যাক হওয়ার পর প্রথম যে সমস্যা হতে পারে তা হলো ইন্টারনেটের গতি কমে যাওয়া। কেননা হ্যাকার যখন নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে তখন সেই ডিভাইসে সংযোগ দেয়ার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহৃত হয়। তখন স্বাভাবিকের তুলনায় কম গতি পাওয়া যায়।,

আরও পড়ুন: ভ্রমণের সময় শিশু বমি করলে যা করবেন

হঠাৎ ওয়াই-ফাইয়ের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন: সাইবার হামলার মাধ্যমে কারো ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে প্রবেশের পর হামলাকারী পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে দিতে পারে। এতে নতুন করে কোনো ডিভাইস নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে পারবে না। ব্যবহারকারী যদি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে তাহলে এটি হ্যাক হওয়ার লক্ষণ। ডিভাইস বা কম্পিউটারে অপরিচিত সফটওয়্যার: ইন্টারনেট বা ওয়াই-ফাই হ্যাক করার পর তথ্য হাতিয়ে নেয়ার জন্য হ্যাকাররা বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে। ব্যবহারকারীর অজান্তেই এগুলো ডিভাইসে ইনস্টল হয়ে যায়। বিশেষ করে হামলাকারীরা ম্যালওয়্যার ছড়িয়ে দিয়ে থাকে। তাই ডিভাইসে অজানা কোনো সফটওয়্যার দেখলে সেটি আনইনস্টল এবং নেটওয়ার্কের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে্‌


প্রতিবছর ১৪ জুন পালন করা হয় বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। রক্তদানে মানুষকে উৎসাহিত করতেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আয়োজন করে এই দিনটির। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ছয়-সাত লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়।,


বিবিসির প্রতিবেদনে রক্তদানের বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে। চিকিৎসতসকদে মতে, প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ নারী-পুরুষ চাইলেই নির্দিষ্ট সময় পরপর রক্ত দিতে পারে। চার মাস পরপর একজন সুস্থ মানুষ ৪৫০ মিলিলিটার রক্ত দিতে পারে। তাই রক্ত দিলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা একেবারেই নেই। তবে রক্ত নেওয়ার আগে এর সঠিক পরীক্ষা জরুরি। দুর্ঘটনায় আহত কিংবা রোগে আক্রান্ত অথবা অস্ত্রোপচারের সময়ে চিকিৎসায় রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন হয়। অনেক সময় রক্তের অভাবে রোগীকে খারাপ মুহূর্তের সম্মুখীন হতে হয়। এমনকি রক্তের অভাবে অনেক রোগী মারা যায়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী আমাদের দেশে বছরে ৮-৯ লাখ ব্যাগ রক্তের চাহিদা থাকলেও রক্ত সংগ্রহ হয় ৬-৭ লাখ ব্যাগ, অথচ আমাদের জনসংখ্যার তুলনায় রক্তদাতার সংখ্যা এখনো নগণ্য। তবে এর অনেক পরিবর্তন আসছে।,


বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনের রক্তদান নিয়ে কাজ করে চলেছে। আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে সারা বিশ্বেই রক্তদানে সচেতনতা আর রক্ত সংগ্রহ নিয়ে কাজ করছে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। যারা রক্ত দিতে পারেন আমাদের ভেতরে অনেকেই রক্ত দিতে চান কিন্তু তারা বুঝতে পারেন না তারা রক্ত দিতে পারবেন কি না। চিকিৎসকদের মতে, প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ নারী-পুরুষ চাইলেই নির্দিষ্ট সময় পরপর রক্ত দিতে পারেন। একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের শরীরে ৪ থেকে ৬ লিটার পরিমাণ রক্ত থাকে। চার মাস পরপর একজন সুস্থ মানুষ ৪৫০ মিলিলিটার রক্ত দিতে পারে। তাই রক্ত দিলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা একেবারেই নেই। তবে রক্ত নেওয়ার আগে এর সঠিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা জরুরি।,


১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সের মধ্যে শারীরিকভাবে সুস্থ নারী ও পুরুষ রক্ত দিতে সক্ষম। এ ক্ষেত্রে পুরুষের ওজন থাকতে হবে অন্তত ৪৮ কেজি এবং নারীর অন্তত ৪৫ কেজি।,


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ