বিরামপুরে কোরবানীযোগ্য গবাদীপশু চাহিদার চেয়েও বেশি - ভোরের সময় অনলাইন বিরামপুরে কোরবানীযোগ্য গবাদীপশু চাহিদার চেয়েও বেশি

বেকিং নিউজ

[getTicker results="10" label="random" type="ticker"]

Header Adds


বিরামপুরে কোরবানীযোগ্য গবাদীপশু চাহিদার চেয়েও বেশি



মোঃ আঃ আজিজ জেলা প্রতিনিধি: আসন্ন পবিত্র ইদুল আজহা উপলক্ষে এ বছর কুরবানীর জন্য পশুর চাহিদার চেয়ে ৯ হাজার ১শ উনিশ গবাদী পশু বেশি। দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার খামারীদের  মধ্যে  দেশী জাতের গবাদী পশু বেশি। কদিন পরে পুরোদমে ঈদুল আজহার পশুর হাট শুরু হবে। তাই শেষ প্রস্তুতি হিসাবে পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পারকরছেন খামারীরা। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি গবাদীপশু বিভিন্ন জেলায় সংবরাহ করা যাবে বলে মনে করছেন।


সংশ্লিষ্টরা উপজেলা প্রাণি সম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে। বিরামপুর উপজেলা নিবন্ধিত খামার রয়েছে মোট বাহাত্তরটি। খামারের সংখ্যা চারহার ৯শত ৫৪টি। বিরামপুর উপজেলায় কুরবানীযোগ্য পশুর চাহিদা রয়েছে ২৫ হাজার ২শ ৯৪টি।  কুরবানীযোগ্য গাবাদীপশু প্রস্তুত রয়েছে ৩৪ হাজার ৪শ ১৩টি। সে ক্ষেত্রে চাহিদার চেয়ে ৯হাজার ১শ ১৯টি গবাদীপশু বেশি রয়েছে।


এসব গবাদী পশু বিরামপুর উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো সম্ভব হবে। কুরবানীর জন্য মোট প্রস্তুতকৃত গরু রয়েছে ১৩ হাজার ৫শ ২৩টি। এর মধ্যে ষাঁর ৯ হাজার ৩শ ৪৬টি, বলদ ১হাজার ৩শ ৪৪টি, গাভী ২হাজার ৮শ ৩৩টি,মহিষ ২৬টি, ছাগল ১৭হাজার ৯শ ৫৪টি ও ভেড়া রয়েছে ২ দুই হাজার ৯শ ১০টি। 


বিরামপুর উপজেলায় ৭টি হাট রয়েছে  বিরামপুর পশুরহাট, কাটলাহাট,কেটরাহাট কুন্দনহাট, জোতবানীহাট, শিবপুরহাট,বিজুলহাট। এসব হাটে পশু বেচাকেনা হবে। স্থানীয় খামারীরা বলেন, এবার পর্যাপ্ত দেশী জাতের গরু পালন করেছেন। 


গরুকে খাবার হিসাবে কাঁচাঘাস,ব্রান, খৈল, ভুট্টা,ধানের গুড়াসহ প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানো হচ্ছে। তবে পশু খাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু  পালনের খরচ অনেক বেড়ে গেছে। টাটকপুর ফার্মের মালিক মুক্তার হোসেন বলেন, আমার খামারে কোরবানীর জন্য গরু প্রস্তুত রয়েছে। 


উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. বিপুল কুমার চক্রবতী বলেন, আসন্ন কুরবানীর জন্য পশুর চাহিদার তুলনায় ৯ হাজার ১শ ১৯টি  বেশি রয়েছে। উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা পাঠানো সম্ভব হবে।   দৈনিক বিজয় বাংলাদেশ। আজকের নিউজ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ